ঢাকা ০২:২৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ২৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধনে লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা

  • আপডেট সময় : ০৭:৪৩:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫
  • / 13
প্রবাসী কণ্ঠ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

এক্সপ্রেস লেদার প্রডাক্টস লিমিটেড যাত্রা শুরু করে ২০০৭ সালে এবং শুরু থেকেই প্রিমিয়াম মানের পাদুকা পণ্য উৎপাদনে মনোনিবেশ করে। ৩৫ জন কর্মচারী নিয়ে শুরু করলেও ক্রমবর্ধমান মান নিয়ন্ত্রণ ও গ্রাহকসেবা নীতির কারণে দ্রুতই বাংলাদেশ মার্কেটে বিশেষ গ্রহণযোগ্যতা ও বিশ্বাস অর্জন করতে থাকে। ২০১০ সালের দিকে আন্তর্জাতিক মান অনুসারে উৎপাদন সম্প্রসারণের ফলে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও সুনাম অর্জন করে যার ফলশ্রুতিতে ২০১১ সালে এক্সপ্রেস লেদার প্রডাক্টস লিমিটেড ইতালির নাম্বার ওয়ান স্পোর্টস ব্র্যান্ড লোটোর লাইসেন্সি মর্যাদা পায় এবং লোটো বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়। বাংলাদেশিদের জীবনযাত্রা, আবহাওয়া, আর আর্থিক চাহিদা—এসব কিছুর পরিপ্রেক্ষিতে ভোক্তাদের যা প্রয়োজন, লোটো বাংলাদেশ ঠিক সেটাই উপহার দেয়; যার ধারাবাহিকতায় লোটো বাংলাদেশ বাজারে নিত্যনতুন ফুটওয়্যার ও অ্যাপারেল টেকনোলজির সূত্রপাত করে সফলতা অর্জন করে।
সফল প্রযুক্তিগুলোর মধ্যে এএমএফ, বুস্ট, ইজি ফিট, ডিপ ড্রাই টেকের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। লোটোর এএমএফ সুপার কমফোর্ট টেকনোলজির আলট্রা ব্রিদেবল আর কমফোর্টেবল ফোমিং এ কর্মব্যস্ত সারাটা দিনেও দেয় অতুলনীয় আরামের নিশ্চয়তা। লোটোর বুস্ট টেকনোলজি সমৃদ্ধ সু-প্রতিদিনের হাঁটা আর দৌড়ের জন্য পারফেক্ট কম্প্যানিয়ন। লোটোর বুস্ট পায়ে এনার্জি রিফ্লেক্স করে, দৌড়ের গতি বাড়ায়, শক্তি বাঁচায়।

লোটোর ইজি ফিট প্রযুক্তির মাধ্যমে হাত দিয়ে না ছুঁয়েই সু পড়া যায়, ঝুঁকতে হয় না- যা বয়সকালীন শারীরিক দূর্ঘটনার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। আর লোটোর ডিপ ড্রাই টেক পোলো-টি-শার্ট শরীরের ঘাম শুষে নেয় নিমেষেই। লোটো বাংলাদেশই একমাত্র লাইফস্টাইল ও ফ্যাশন পণ্যের প্রতিষ্ঠান যা বিভিন্ন প্রযুক্তিকে প্রাধান্য দিয়ে এদেশে পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করে থাকে। লোটো বাংলাদেশের প্রতি সফলতার গল্পে এটাই অন্যতম মূলমন্ত্র।
আসছে ১৮ই মে, ২০২৫ তারিখে গাজীপুরের কাপাসিয়ায় লোটো বাংলাদেশ-এর নতুন অত্যাধুনিক কারখানার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হবে। এতে থাকবে অত্যাধুনিক অটোমেশন লাইন, পরিবেশ বান্ধব টেক সলিউশন এবং শ্রমিকবান্ধব কর্মপরিবেশসহ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র যা দক্ষ জনবল গড়ে তুলবে। নতুন কারখানার মাধ্যমে অত্র এলাকায় সহস্রাধিক নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং রফতানির পথ সুগম হবে – যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন ও অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানেই লোটো বাংলাদেশ উন্মোচন করতে যাচ্ছে তাদের নতুন প্রযুক্তিপূর্ণ পণ্য ‘সুপার লাইট’, যা হালকা, আরামদায়ক, পানিরোধী এবং পাওয়া যাবে আকর্ষণীয় মূল্যে। আধুনিক ডিভেন্টিলেশন হোল সমৃদ্ধ ডিজাইনের অত্যাধুনিক এই পণ্য আধুনিক লাইফস্টাইল, পারিবারিক উপলক্ষ্য, ক্যাজুয়াল ওয়্যার, আনন্দঘন পরিবেশ, সামার বিচ এবং আউটিং-এ বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করবে। দেশজুড়ে ২২০টিরও বেশি আউটলেটে বিপুল সমারোহে নতুন এই পণ্যসম্ভার নিয়ে লোটো বাংলাদেশ স্টাইলিস্ট ও ফ্যাশনপ্রেমী গ্রাহকদের জন্য অপেক্ষা করছে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধনে লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা

আপডেট সময় : ০৭:৪৩:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫

এক্সপ্রেস লেদার প্রডাক্টস লিমিটেড যাত্রা শুরু করে ২০০৭ সালে এবং শুরু থেকেই প্রিমিয়াম মানের পাদুকা পণ্য উৎপাদনে মনোনিবেশ করে। ৩৫ জন কর্মচারী নিয়ে শুরু করলেও ক্রমবর্ধমান মান নিয়ন্ত্রণ ও গ্রাহকসেবা নীতির কারণে দ্রুতই বাংলাদেশ মার্কেটে বিশেষ গ্রহণযোগ্যতা ও বিশ্বাস অর্জন করতে থাকে। ২০১০ সালের দিকে আন্তর্জাতিক মান অনুসারে উৎপাদন সম্প্রসারণের ফলে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও সুনাম অর্জন করে যার ফলশ্রুতিতে ২০১১ সালে এক্সপ্রেস লেদার প্রডাক্টস লিমিটেড ইতালির নাম্বার ওয়ান স্পোর্টস ব্র্যান্ড লোটোর লাইসেন্সি মর্যাদা পায় এবং লোটো বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়। বাংলাদেশিদের জীবনযাত্রা, আবহাওয়া, আর আর্থিক চাহিদা—এসব কিছুর পরিপ্রেক্ষিতে ভোক্তাদের যা প্রয়োজন, লোটো বাংলাদেশ ঠিক সেটাই উপহার দেয়; যার ধারাবাহিকতায় লোটো বাংলাদেশ বাজারে নিত্যনতুন ফুটওয়্যার ও অ্যাপারেল টেকনোলজির সূত্রপাত করে সফলতা অর্জন করে।
সফল প্রযুক্তিগুলোর মধ্যে এএমএফ, বুস্ট, ইজি ফিট, ডিপ ড্রাই টেকের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। লোটোর এএমএফ সুপার কমফোর্ট টেকনোলজির আলট্রা ব্রিদেবল আর কমফোর্টেবল ফোমিং এ কর্মব্যস্ত সারাটা দিনেও দেয় অতুলনীয় আরামের নিশ্চয়তা। লোটোর বুস্ট টেকনোলজি সমৃদ্ধ সু-প্রতিদিনের হাঁটা আর দৌড়ের জন্য পারফেক্ট কম্প্যানিয়ন। লোটোর বুস্ট পায়ে এনার্জি রিফ্লেক্স করে, দৌড়ের গতি বাড়ায়, শক্তি বাঁচায়।

লোটোর ইজি ফিট প্রযুক্তির মাধ্যমে হাত দিয়ে না ছুঁয়েই সু পড়া যায়, ঝুঁকতে হয় না- যা বয়সকালীন শারীরিক দূর্ঘটনার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। আর লোটোর ডিপ ড্রাই টেক পোলো-টি-শার্ট শরীরের ঘাম শুষে নেয় নিমেষেই। লোটো বাংলাদেশই একমাত্র লাইফস্টাইল ও ফ্যাশন পণ্যের প্রতিষ্ঠান যা বিভিন্ন প্রযুক্তিকে প্রাধান্য দিয়ে এদেশে পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করে থাকে। লোটো বাংলাদেশের প্রতি সফলতার গল্পে এটাই অন্যতম মূলমন্ত্র।
আসছে ১৮ই মে, ২০২৫ তারিখে গাজীপুরের কাপাসিয়ায় লোটো বাংলাদেশ-এর নতুন অত্যাধুনিক কারখানার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হবে। এতে থাকবে অত্যাধুনিক অটোমেশন লাইন, পরিবেশ বান্ধব টেক সলিউশন এবং শ্রমিকবান্ধব কর্মপরিবেশসহ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র যা দক্ষ জনবল গড়ে তুলবে। নতুন কারখানার মাধ্যমে অত্র এলাকায় সহস্রাধিক নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং রফতানির পথ সুগম হবে – যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন ও অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানেই লোটো বাংলাদেশ উন্মোচন করতে যাচ্ছে তাদের নতুন প্রযুক্তিপূর্ণ পণ্য ‘সুপার লাইট’, যা হালকা, আরামদায়ক, পানিরোধী এবং পাওয়া যাবে আকর্ষণীয় মূল্যে। আধুনিক ডিভেন্টিলেশন হোল সমৃদ্ধ ডিজাইনের অত্যাধুনিক এই পণ্য আধুনিক লাইফস্টাইল, পারিবারিক উপলক্ষ্য, ক্যাজুয়াল ওয়্যার, আনন্দঘন পরিবেশ, সামার বিচ এবং আউটিং-এ বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করবে। দেশজুড়ে ২২০টিরও বেশি আউটলেটে বিপুল সমারোহে নতুন এই পণ্যসম্ভার নিয়ে লোটো বাংলাদেশ স্টাইলিস্ট ও ফ্যাশনপ্রেমী গ্রাহকদের জন্য অপেক্ষা করছে।