ঢাকা ১২:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেনকে যে শর্ত দিলেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • আপডেট সময় : ০৬:৩১:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ মে ২০২২
  • / 335
প্রবাসী কণ্ঠ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাশিয়ার পররাষ্টমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছেন, কৃষ্ণ সাগর থেকে অবরোধ সরিয়ে নিতে রাজি আছে রাশিয়া।

গণমাধ্যম ইন্টারফ্যাক্স জানিয়েছে বাহরাইন সফরে ল্যাভরভ সাংবাদিকদের বলেছেন, রাশিয়া এরকম ব্যবস্থা নেওয়ার আগে সাগরে থাকা মাইনগুলোকে সরাতে হবে ইউক্রেনকে।

রাশিয়ার জাহাজকে আটকাতে সমুদ্রে মাইন লুকিয়ে রেখেছে ইউক্রেনীয় বাহিনী।

এদিকে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা গত সপ্তাহে অভিযোগ করেন, খাদ্য শস্য নিয়ে বিশ্বকে জিম্মি করে নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নিতে চাচ্ছে রাশিয়া।

আর কুলেবার এমন বক্তব্যের এক সপ্তাহ না পেরুতেই ইউক্রেনকে একটি শর্ত জুড়ে দিলেন ল্যাভরভ।

যুদ্ধের আগে ইউক্রেনের রপ্তানির ৯০ ভাগ এসব গভীর সমুদ্র বন্দর দিয়ে তাদের নিজ নিজ গন্তব্যে যেত। কিন্তু এখন সবগুলো বন্দর বন্ধ আছে।

ইউক্রেনে বিশ্ব বাজারে তাদের শস্য পৌঁছে দিতে না পারায় এসব পণ্যের দাম বেড়ে গেছে বহুগুণ এবং ইউরোপে খাদ্যাভাব দেখা দেওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ইউক্রেনকে যে শর্ত দিলেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৬:৩১:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ মে ২০২২

রাশিয়ার পররাষ্টমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছেন, কৃষ্ণ সাগর থেকে অবরোধ সরিয়ে নিতে রাজি আছে রাশিয়া।

গণমাধ্যম ইন্টারফ্যাক্স জানিয়েছে বাহরাইন সফরে ল্যাভরভ সাংবাদিকদের বলেছেন, রাশিয়া এরকম ব্যবস্থা নেওয়ার আগে সাগরে থাকা মাইনগুলোকে সরাতে হবে ইউক্রেনকে।

রাশিয়ার জাহাজকে আটকাতে সমুদ্রে মাইন লুকিয়ে রেখেছে ইউক্রেনীয় বাহিনী।

এদিকে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা গত সপ্তাহে অভিযোগ করেন, খাদ্য শস্য নিয়ে বিশ্বকে জিম্মি করে নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নিতে চাচ্ছে রাশিয়া।

আর কুলেবার এমন বক্তব্যের এক সপ্তাহ না পেরুতেই ইউক্রেনকে একটি শর্ত জুড়ে দিলেন ল্যাভরভ।

যুদ্ধের আগে ইউক্রেনের রপ্তানির ৯০ ভাগ এসব গভীর সমুদ্র বন্দর দিয়ে তাদের নিজ নিজ গন্তব্যে যেত। কিন্তু এখন সবগুলো বন্দর বন্ধ আছে।

ইউক্রেনে বিশ্ব বাজারে তাদের শস্য পৌঁছে দিতে না পারায় এসব পণ্যের দাম বেড়ে গেছে বহুগুণ এবং ইউরোপে খাদ্যাভাব দেখা দেওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে।