ঢাকা ০৫:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রবাসীদের মূল্যায়ন ও পরিবারের সুরক্ষার কাজটি করে যাচ্ছে ওয়েজ আর্নাস কল্যাণ বোর্ড

  • আপডেট সময় : ১১:০৯:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪
  • / 33
প্রবাসী কণ্ঠ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রবাসী কণ্ঠ প্রতিবেদক:

 

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থাণ মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে প্রবাসী কর্মীদের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের এই প্রবাসীরা যখন বিদেশে থাকেন তখন তারা প্রত্যেকে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। তারা বাংলাদেশের একেকটি পতাকা হয়ে কাজ করেন। তাঁদের যথাযথ মূল্যায়ন করা এবং তাঁদের পরিবারের কল্যাণমূলক সুরক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক। আর এই কাজটি নিরলসভাবে করে যাচ্ছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড।

গত শনিবার দুুপুরে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের সভাকক্ষে মালয়েশিয়ায় কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীদের স্বাস্থ্য, পেশাগত নিরাপত্তা এবং কল্যাণে মালয়েশিয়ার শ্রম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সোশিয়্যাল সিকিউরিটি অরগানাইজেশনের (পারকেসো) সাথে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মধ্যে মেমোরেন্ডাম অফ কোলেবোরেশন (এমওসি) স্বাক্ষর উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে সই করেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোঃ হামিদুর রহমান এবং মালয়েশিয়ার পক্ষে পারকেসো জি গ্রুপের প্রধান এক্সিকিউটিভ কর্মকর্তা দাতো শ্রী ড. মোহাম্মদ আজমান বিন আজিজ মোহাম্মদ।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থাণ মন্ত্রনালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিনের সভাপতিত্বে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ার পারকেসো এর প্রতিনিধি দলের সদস্য, পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মহাপরিচালক (কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার) শাহ মোহাম্মদ তানভীর মনসুর, উপদেষ্টার একান্ত সচিব মোঃ সারোয়ার আলমসহ প্রবাসী কল্যান মন্ত্রণালয় ও ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০২০ সালের ১ জানুয়ারী থেকে বাংলাদেশী সকল কর্মীর বৈধভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার পর ফরেইন ওর্য়াকারস কমপেনসেসান সেমি (এফডব্লিওসিএস) এর আওতায় আনার সিদ্ধান্ত হয়। বাংলাদেশী কর্মীরা মালয়েশিয়ার নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সোশিয়্যাল সিকিউরিটি অরগানাইজেশন (পারকেসো) তে আবশ্যিকভাবে নিবন্ধিত হয়ে মেডিকেল বেনিফিট. টেম্পরারি, ডিজাবলেবমেন্ট বেনিফিট, পারমানেন্ট ডিজাবলেবমেন্ট বেনিফিট, ডিপেডেন্টস ডিজাবলেবমেন্ট বেনিফিট, কনসালটেন্স এটেনডেন্স এলাউন্স ও রিহাবিলিটেশন ফ্যাসিলিটিজসহ ইত্যাদি সুবিধা পাবেন।

 

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

প্রবাসীদের মূল্যায়ন ও পরিবারের সুরক্ষার কাজটি করে যাচ্ছে ওয়েজ আর্নাস কল্যাণ বোর্ড

আপডেট সময় : ১১:০৯:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪

প্রবাসী কণ্ঠ প্রতিবেদক:

 

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থাণ মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে প্রবাসী কর্মীদের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের এই প্রবাসীরা যখন বিদেশে থাকেন তখন তারা প্রত্যেকে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। তারা বাংলাদেশের একেকটি পতাকা হয়ে কাজ করেন। তাঁদের যথাযথ মূল্যায়ন করা এবং তাঁদের পরিবারের কল্যাণমূলক সুরক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক। আর এই কাজটি নিরলসভাবে করে যাচ্ছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড।

গত শনিবার দুুপুরে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের সভাকক্ষে মালয়েশিয়ায় কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীদের স্বাস্থ্য, পেশাগত নিরাপত্তা এবং কল্যাণে মালয়েশিয়ার শ্রম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সোশিয়্যাল সিকিউরিটি অরগানাইজেশনের (পারকেসো) সাথে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মধ্যে মেমোরেন্ডাম অফ কোলেবোরেশন (এমওসি) স্বাক্ষর উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে সই করেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোঃ হামিদুর রহমান এবং মালয়েশিয়ার পক্ষে পারকেসো জি গ্রুপের প্রধান এক্সিকিউটিভ কর্মকর্তা দাতো শ্রী ড. মোহাম্মদ আজমান বিন আজিজ মোহাম্মদ।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থাণ মন্ত্রনালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিনের সভাপতিত্বে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ার পারকেসো এর প্রতিনিধি দলের সদস্য, পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মহাপরিচালক (কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার) শাহ মোহাম্মদ তানভীর মনসুর, উপদেষ্টার একান্ত সচিব মোঃ সারোয়ার আলমসহ প্রবাসী কল্যান মন্ত্রণালয় ও ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০২০ সালের ১ জানুয়ারী থেকে বাংলাদেশী সকল কর্মীর বৈধভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার পর ফরেইন ওর্য়াকারস কমপেনসেসান সেমি (এফডব্লিওসিএস) এর আওতায় আনার সিদ্ধান্ত হয়। বাংলাদেশী কর্মীরা মালয়েশিয়ার নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সোশিয়্যাল সিকিউরিটি অরগানাইজেশন (পারকেসো) তে আবশ্যিকভাবে নিবন্ধিত হয়ে মেডিকেল বেনিফিট. টেম্পরারি, ডিজাবলেবমেন্ট বেনিফিট, পারমানেন্ট ডিজাবলেবমেন্ট বেনিফিট, ডিপেডেন্টস ডিজাবলেবমেন্ট বেনিফিট, কনসালটেন্স এটেনডেন্স এলাউন্স ও রিহাবিলিটেশন ফ্যাসিলিটিজসহ ইত্যাদি সুবিধা পাবেন।