ঢাকা ০৭:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
‘আরতাসের’ যাত্রা শুরু অনুষ্ঠানে শিমুল: ‘স্কীল ডেভেলপড করতে না পারলে আমরা এই ট্রেড থেকে হারিয়ে যাবো’ লিবিয়া থেকে খালী হাতে ফিরেছে ১৬২ হতভাগ্য বাংলাদেশী মালয়েশিয়ার উড়োজাহাজে উঠতে না পারা প্রতারিত শ্রমিকরা কত টাকা ফেরত পাচ্ছেন? জনশক্তি ব্যুরোর ২১ কর্মচারীকে বদলী ব্রিটেনের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী চার বঙ্গকন্যা আটলান্টিক মহাসাগর থেকে ৮৯ অভিবাসীর লাশ উদ্ধার আইজিপি পদে আরো এক বছরের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেলেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা কর্মীদের টাকা ১৮ জুলাইয়ের মধ্যে ফেরত দেয়ার নির্দেশ ইউক্রেনে জয়ের জন্য রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের প্রয়োজন নেই মিল্টন সমাদ্দার ৩ দিনের রিমান্ড

প্রবাসী আয় এখন আশার আলো

  • আপডেট সময় : ০৭:৪৩:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / 485
প্রবাসী কণ্ঠ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ডিসেম্বরের প্রথম ২২ দিনে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এলো ১৫৬ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১৭ হাজার ১৮৫ কোটি ৮০ লাখ ৬০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা হিসাবে)। ২২ দিনের এই অঙ্ক আগের মাস নভেম্বর ও আগের বছরের ডিসেম্বর মাসের চেয়ে বেশি।  রোববার (২৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ডিসেম্বরের ২২ দিনের প্রতি দিনে প্রবাসী আয় এসেছে সাত কোটি ১৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার। আগের বছর একই সময়ে এসেছিল পাঁচ কোটি ৬৬ লাখ ৫৬ হাজার ৬৬৬  ডলার। চলতি বছরের নভেম্বরে প্রতিদিন এসেছিল ছয় কোটি ৪৩ লাখ ৩৪ হাজার ৬৬৬ ডলার। হিসাব অনুযায়ী ডিসেম্বর মাসের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় ঊর্ধ্বমুখী ধারায় রয়েছে। ৪৪ মাসে সর্বনিম্ন প্রবাসী আয় হয় চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে। এরপর প্রবাসী আয় ব্যাংকিং চ্যানেলে আনতে নানা উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রবাসী আয়ে সরকার ঘোষিত ২ দশমিক ৫০ শতাংশ প্রণোদনার পাশাপাশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ২ দশমিক ৫০ শতাংশ প্রণোদনা দিয়ে প্রবাসী আয় দেশে আনার অনুমতি দেয়। বাড়ানো হয় প্রবাসী আয়ে ডলারের দাম। এরপর থেকে বাড়তে থাকে প্রবাসী আয়। বর্তমান এ ধারা অব্যাহত। তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ডিসেম্বরের প্রথম ২২ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত খাতের ছয় ব্যাংকর মাধ্যমে এসেছে ১৩ কোটি ৮৫ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে পাঁচ কোটি ৪৭ লাখ ২০ হাজার ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১৩৭ কোটি ১৯ লাখ ১০ হাজার ডলার। আর দেশে অবস্থিত বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৩ লাখ ৩০ হাজার ডলার। বিদেশি স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তান, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, হাবিব ব্যাংক, ব্যাংক আল ফালাহর মাধ্যমে কোনো প্রবাসী আয় আসেনি। দেশি আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, কম্যুনিটি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো প্রবাসী আয় আসেনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

প্রবাসী আয় এখন আশার আলো

আপডেট সময় : ০৭:৪৩:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩

ডিসেম্বরের প্রথম ২২ দিনে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এলো ১৫৬ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১৭ হাজার ১৮৫ কোটি ৮০ লাখ ৬০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা হিসাবে)। ২২ দিনের এই অঙ্ক আগের মাস নভেম্বর ও আগের বছরের ডিসেম্বর মাসের চেয়ে বেশি।  রোববার (২৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ডিসেম্বরের ২২ দিনের প্রতি দিনে প্রবাসী আয় এসেছে সাত কোটি ১৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার। আগের বছর একই সময়ে এসেছিল পাঁচ কোটি ৬৬ লাখ ৫৬ হাজার ৬৬৬  ডলার। চলতি বছরের নভেম্বরে প্রতিদিন এসেছিল ছয় কোটি ৪৩ লাখ ৩৪ হাজার ৬৬৬ ডলার। হিসাব অনুযায়ী ডিসেম্বর মাসের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় ঊর্ধ্বমুখী ধারায় রয়েছে। ৪৪ মাসে সর্বনিম্ন প্রবাসী আয় হয় চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে। এরপর প্রবাসী আয় ব্যাংকিং চ্যানেলে আনতে নানা উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রবাসী আয়ে সরকার ঘোষিত ২ দশমিক ৫০ শতাংশ প্রণোদনার পাশাপাশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ২ দশমিক ৫০ শতাংশ প্রণোদনা দিয়ে প্রবাসী আয় দেশে আনার অনুমতি দেয়। বাড়ানো হয় প্রবাসী আয়ে ডলারের দাম। এরপর থেকে বাড়তে থাকে প্রবাসী আয়। বর্তমান এ ধারা অব্যাহত। তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ডিসেম্বরের প্রথম ২২ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত খাতের ছয় ব্যাংকর মাধ্যমে এসেছে ১৩ কোটি ৮৫ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে পাঁচ কোটি ৪৭ লাখ ২০ হাজার ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১৩৭ কোটি ১৯ লাখ ১০ হাজার ডলার। আর দেশে অবস্থিত বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৩ লাখ ৩০ হাজার ডলার। বিদেশি স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তান, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, হাবিব ব্যাংক, ব্যাংক আল ফালাহর মাধ্যমে কোনো প্রবাসী আয় আসেনি। দেশি আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, কম্যুনিটি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো প্রবাসী আয় আসেনি।