বিমানবন্দর হচ্ছে নোয়াখালীতে

  • আপডেট সময় : ০৪:২৯:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২২
  • / 406
প্রবাসী কণ্ঠ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী এম মাহবুব আলী বলেছেন, বিমান খাতে ইতোমধ্যে বড় ধরনের একটি বিপ্লব হয়েছে। আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে এর আগেও বিমানবন্দরের স্থানটি পরিদর্শন করা হয়েছে। আমরা নোয়াখালীবাসীর প্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা করছি।

শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) নোয়াখালী সকালে সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নের চরশুল্লুকিয়া গ্রামে অস্থায়ী বিমানবন্দর পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় নোয়াখালী-৬ (হাতিয়ার) আসনের সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদৌস বলেন, নোয়াখালীতে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রতিষ্ঠা হলে এ অঞ্চলে বদলে যাবে উন্নয়নের চিত্র ও অর্থনৈতিক জীবনযাত্রা। এতে শিল্প সম্ভাবনা ও নিঝুম দ্বীপে দেশি-বিদেশি পর্যটক বাড়বে। অপরদিকে পূর্ণাঙ্গ বিমানবন্দর নির্মাণ করার পর নোয়াখালী উপকূলে পর্যটন সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো এবং ঢাকা-নোয়াখালী-হাতিয়া-চট্টগ্রাম রুটে বাণিজ্যিকভাবে বিমান চলাচলের অনুমোদন দিলে বদলে যাবে বৃহত্তর এ জেলার দৃশ্যপট। নিঝুম দ্বীপে ঘুরতে আসতে পারবেন বিদেশি পর্যটকরা।

তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা না থাকায় অনেক বিদেশি পর্যটক আসতে চাইলেও আসতে পারছেন না। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের পর্যটনশিল্প। যদি নোয়াখালীতে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মিত হয় তাহলে প্রচুর  দেশি পর্যটকের পাশাপাশি বিদেশি পর্যটক আসতে শুরু করবেন। এতে বাংলাদেশের পর্যটনশিল্পে উন্মোচিত হবে আরেক নতুন সম্ভাবনার দ্বার।

পরিদর্শনকালে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোজাম্মেল হোসেন, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী (অতিরিক্ত সচিব) জাবেদ আহমেদ,  জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী মো. জাহাঙ্গীর আলমসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বিমানবন্দর হচ্ছে নোয়াখালীতে

আপডেট সময় : ০৪:২৯:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২২

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী এম মাহবুব আলী বলেছেন, বিমান খাতে ইতোমধ্যে বড় ধরনের একটি বিপ্লব হয়েছে। আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে এর আগেও বিমানবন্দরের স্থানটি পরিদর্শন করা হয়েছে। আমরা নোয়াখালীবাসীর প্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা করছি।

শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) নোয়াখালী সকালে সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নের চরশুল্লুকিয়া গ্রামে অস্থায়ী বিমানবন্দর পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় নোয়াখালী-৬ (হাতিয়ার) আসনের সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদৌস বলেন, নোয়াখালীতে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রতিষ্ঠা হলে এ অঞ্চলে বদলে যাবে উন্নয়নের চিত্র ও অর্থনৈতিক জীবনযাত্রা। এতে শিল্প সম্ভাবনা ও নিঝুম দ্বীপে দেশি-বিদেশি পর্যটক বাড়বে। অপরদিকে পূর্ণাঙ্গ বিমানবন্দর নির্মাণ করার পর নোয়াখালী উপকূলে পর্যটন সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো এবং ঢাকা-নোয়াখালী-হাতিয়া-চট্টগ্রাম রুটে বাণিজ্যিকভাবে বিমান চলাচলের অনুমোদন দিলে বদলে যাবে বৃহত্তর এ জেলার দৃশ্যপট। নিঝুম দ্বীপে ঘুরতে আসতে পারবেন বিদেশি পর্যটকরা।

তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা না থাকায় অনেক বিদেশি পর্যটক আসতে চাইলেও আসতে পারছেন না। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের পর্যটনশিল্প। যদি নোয়াখালীতে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মিত হয় তাহলে প্রচুর  দেশি পর্যটকের পাশাপাশি বিদেশি পর্যটক আসতে শুরু করবেন। এতে বাংলাদেশের পর্যটনশিল্পে উন্মোচিত হবে আরেক নতুন সম্ভাবনার দ্বার।

পরিদর্শনকালে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোজাম্মেল হোসেন, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী (অতিরিক্ত সচিব) জাবেদ আহমেদ,  জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী মো. জাহাঙ্গীর আলমসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।