মে থেকে শাহজালালে ফ্লাইট চলবে ২৪ ঘণ্টা

  • আপডেট সময় : ১২:৫০:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ এপ্রিল ২০২২
  • / 130
প্রবাসী কণ্ঠ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রায় ৪ মাস পর ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা ফ্লাইট চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।  বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের নির্মাণকাজের কারণে ২০২১ সালের ১০ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন রাত ১২টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত উড়োজাহাজ ওঠানামা বন্ধ রয়েছে।

বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, আমাদের শিডিউল ছিল ২০২২ সালের জুনের মধ্যে ট্যাক্সিওয়ের কাজ শেষ করে জুনেই ২৪ ঘণ্টা ফ্লাইট চালুর। তবে আগেই কাজ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় মে মাস থেকে রানওয়ে ব্যবহার করা যাবে।

এর আগে ডিসেম্বরে অল্প সময়ের সিদ্ধান্তে (নভেম্বর, ২০২১ এ সিদ্ধান্ত হয়) রাতের ফ্লাইট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় বেবিচক। সময়সূচি পরিবর্তন করে সব ফ্লাইট দিনে আনা হয়। হঠাৎ একসঙ্গে এতো ফ্লাইটের চাপ থাকায় বিমানবন্দরের ট্রলিসংকট, চেক ইন কাউন্টারে ভিড়, ইমিগ্রেশনে জট, বোর্ডিং ব্রিজসহ বিমানবন্দরের সব জায়গায় যাত্রীদের ভোগান্তি ও হয়রানিতে পড়তে হয়। পরে অবশ্য ধীরে ধীরে সমস্যা লাঘব হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

মে থেকে শাহজালালে ফ্লাইট চলবে ২৪ ঘণ্টা

আপডেট সময় : ১২:৫০:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ এপ্রিল ২০২২

প্রায় ৪ মাস পর ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা ফ্লাইট চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।  বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের নির্মাণকাজের কারণে ২০২১ সালের ১০ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন রাত ১২টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত উড়োজাহাজ ওঠানামা বন্ধ রয়েছে।

বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, আমাদের শিডিউল ছিল ২০২২ সালের জুনের মধ্যে ট্যাক্সিওয়ের কাজ শেষ করে জুনেই ২৪ ঘণ্টা ফ্লাইট চালুর। তবে আগেই কাজ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় মে মাস থেকে রানওয়ে ব্যবহার করা যাবে।

এর আগে ডিসেম্বরে অল্প সময়ের সিদ্ধান্তে (নভেম্বর, ২০২১ এ সিদ্ধান্ত হয়) রাতের ফ্লাইট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় বেবিচক। সময়সূচি পরিবর্তন করে সব ফ্লাইট দিনে আনা হয়। হঠাৎ একসঙ্গে এতো ফ্লাইটের চাপ থাকায় বিমানবন্দরের ট্রলিসংকট, চেক ইন কাউন্টারে ভিড়, ইমিগ্রেশনে জট, বোর্ডিং ব্রিজসহ বিমানবন্দরের সব জায়গায় যাত্রীদের ভোগান্তি ও হয়রানিতে পড়তে হয়। পরে অবশ্য ধীরে ধীরে সমস্যা লাঘব হয়।