ঢাকা ০১:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশে চীনের কোনো ঋণের ফাঁদ নেই : রাষ্ট্রদূত

  • আপডেট সময় : ০২:৩৪:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ মে ২০২২
  • / 412
প্রবাসী কণ্ঠ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশ চীনের কোনো ঋণের ফাঁদে নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। বুধবার (১১ মে) পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন চীনা রাষ্ট্রদূত। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এ কথা জানান তিনি।

লি জিমিং বলেন, আমি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেনের সঙ্গে অন্য দেশের ঋণের ফাঁদ নিয়ে আলোচনা করেছি। কিন্তু আমি নিশ্চিতভাবে বলতে চাই, বাংলাদেশে চীনের কোনো ঋণের ফাঁদ নেই।

বাংলাদেশ ঋণ নেওয়ার বিষয়ে সজাগ জানিয়ে ড. মোমেন সেদিন বলেছিলেন, বাংলাদেশ ঋণ নিতে খুব সজাগ। যাচাই-বাছাই না করে প্রধানমন্ত্রী কোনো ঋণ নেন না। এ ব্যাপারে একেবারে সতর্ক আমরা। আমাদের ঋণের ফাঁদে পড়ার সম্ভাবনা নেই। চীন থেকে ৫ থেকে ৬ পারসেন্টের মতো নিই আমরা। ওটা নিয়ে মাথা ঘামায় সবাই।

এদিকে ড. মোমেনর সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠক নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে জানানো হয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন, বহুপাক্ষিক ফোরামে সহযোগিতা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন সহযোগিতা এবং চীনে আটকে পড়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের প্রত্যাবর্তনসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বাংলাদেশে চীনের কোনো ঋণের ফাঁদ নেই : রাষ্ট্রদূত

আপডেট সময় : ০২:৩৪:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ মে ২০২২

বাংলাদেশ চীনের কোনো ঋণের ফাঁদে নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। বুধবার (১১ মে) পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন চীনা রাষ্ট্রদূত। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এ কথা জানান তিনি।

লি জিমিং বলেন, আমি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেনের সঙ্গে অন্য দেশের ঋণের ফাঁদ নিয়ে আলোচনা করেছি। কিন্তু আমি নিশ্চিতভাবে বলতে চাই, বাংলাদেশে চীনের কোনো ঋণের ফাঁদ নেই।

বাংলাদেশ ঋণ নেওয়ার বিষয়ে সজাগ জানিয়ে ড. মোমেন সেদিন বলেছিলেন, বাংলাদেশ ঋণ নিতে খুব সজাগ। যাচাই-বাছাই না করে প্রধানমন্ত্রী কোনো ঋণ নেন না। এ ব্যাপারে একেবারে সতর্ক আমরা। আমাদের ঋণের ফাঁদে পড়ার সম্ভাবনা নেই। চীন থেকে ৫ থেকে ৬ পারসেন্টের মতো নিই আমরা। ওটা নিয়ে মাথা ঘামায় সবাই।

এদিকে ড. মোমেনর সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠক নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে জানানো হয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন, বহুপাক্ষিক ফোরামে সহযোগিতা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন সহযোগিতা এবং চীনে আটকে পড়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের প্রত্যাবর্তনসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।